Skip to main content

Posts

Showing posts with the label Life Lesson
  কোন এক কালে আমি গ্রীনে চাকুরি করতাম তখন যখন সিটি ক্যম্পাস এ আসতাম (মিরপুরে) তখন মনে হইতো ঢাকার একটা আস্ত চলন্ত বস্তি রাস্তার দুই ধারে । জাস্ট মেট্রো আসার সাথে সাথে এখন তা অন্য শহরে পরিণত হয়েছে। আপনারা যারা কখনো চলাচল করেছেন তারা খেয়াল করলে দেখতে পারবেন , কুড়িল থেকে মগবাজার (মৌচাক) পর্যন্ত আর একটা চলন্ত আস্ত বস্তি রয়েছে এখন । এই রোডটা পুরাটাই একটা বাজার বা ঝুপড়ি বাজার , সাথে পুরা রোডটাই একটা বাস স্টপেজ । সবাই তার নিজের বাপ-দাদার সম্পত্তি দিয়েছে রাস্তা বানাতে , ভাই দুই মিনিট পরে নামা বা ওঠা যাবে নাহ একদম বাসার সামনেই নামা লাগবে , আজকে তো একজন রিতিমত বাসে ঝগড়া শুরু করে দিয়েছে যে সামনে নামায় দিলো কেন! আচ্ছা দেখেন একটা রোডের ফুটপাত দখল যেসব দোকান পাট আর শপিংমল আছে তাদের হাতে , যদিও ব্রাকসহ অনেকে ভালো কিছু যায়গা ছেড়েছে তবে তা নিতান্তই সামান্য , মোটাদাগে পুরা ফুটপাত টা দখলে এইসব লোকজনের দোকানের শাটার আর ফ্রটপেজ হিসাবে , তো যখন ফুটপাত পাবিলিক এর দখলেই আগেই জমিদার রা দখল করে নিয়েছে তখন পাবলিক (ফুটপাতে যারা দোকান করে থাকে) তারা কই যাবে ? তারা রাস্তার ২০% খেয়ে দিছে দোকান বসায়ে , কুড়...

ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।'' : এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।  : ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা। : তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও...

Life lesson (for parents and kids)

অনেকেই ইনবক্সে জানতে চায়, কুটুনকে কিভাবে সময় দেই। আমি ওভারল কুটুনের এ্যাক্টিভিটির একটা বর্ণনা দিলাম। ঠিক বেঠিক জানি না,  তবে it works well for us.  অফিস থেকে ফিরে বেশিরভাগ সময় আমি ল্যাপটপ নিয়ে থাকি, পড়ি বা কাজ করি। তবে, একই টেবিলে কুটুনও থাকে। বাসায় প্রিন্টার কিনে নিছি, ও যেটা রঙ করতে চায়, প্রিন্ট করে দেই। ইন্টারনেটে প্রচুর ভালো ওয়ার্কশিট, লাইন ড্রয়িং পাওয়া যায়। আমরা ছোটবেলায় হাত ঘুরিয়ে লিখতাম—সেই ফন্টও পাওয়া যায়। একটা স্যাম্পল এখানে দিলাম। এসব থেকে যে সময় বাঁচে, সেগুলো কুটুনকে দেই। কুটুনকে আমরা কলম বা পেন্সিল ধরতে শিখাইনি। দেখে দেখে একাই শিখে গেছে। এরকম "দেখে দেখে শেখা" প্রচুর জিনিস আছে, যেটা ফর্মালি শিখাতে গেলে প্রচুর সময় লাগতো। আমি কুটুনের সাথে প্রচুর খেলাসুলভ মারামারি করি। ইন্টিমেসি বাড়ানোর এটা একটা উপায়। আর, রেস্টুরেন্টের ভাই, দারাজের ভাই, ইমিগ্রেশনের পুলিশ, সুপারশপের বিলিং এর ভাই—এরকম অনেক খেলা খেলে আমার সাথে। যা ইচ্ছা হয় করে, আমি শুধু পাশে থাকি। মোটামুটি একটা রেগুলার ওয়ার্কিং ডে তে সন্ধ্যা এভাবেই কাটে আমাদের। ছুটির দিনে বোনাস হিসাবে থাকে সাইকেলে করে টইটই করে ঘোরা। আমি ...