Skip to main content

আমার কিছু কাজ যা আমার আশে পাশে থাকা মানুষ বুঝতে পারে নাহ কিন্তু ডিসিশন নিয়ে নেয় সেই বেপারে।

 আমার কিছু কাজ যা আমার আশে পাশে থাকা মানুষ বুঝতে পারে নাহ কিন্তু ডিসিশন নিয়ে নেয় সেই বেপারে।  

এই ধরেন আমি হেড ফোন কানে লাগিয়ে অলমোস্ট সারাদিন ইন্সট্রুমেন্টাল টোন শুনি বা গান ও চলে কখনো, ইভেন একি গান আমি হাজার বার প্লে করি, আসলেই হাজার বার।  কিন্তু আপনি আমাকে এক লাইন বলতে বললে আমি পারবো না বলতে ইভেন মনেও করতে পারবো নাহ আমি কি শুনছিলাম, 

আসলে আমি গান/ইন্সট্রুমেন্টাল শুনি নাহ, আমি বাইরের নয়েজ বা রুমের নয়েজ যাতে আমার কাজে ব্যাঘাত না ঘটে তাই নয়েজ ক্যান্সেলেশন এর জন্য চালাই সারাদিন।  

এর পর ধরেন আমি লাইট অন করে ঘুমাই।  আমার রুম মেট রা তো এক রকম বিরক্ত আমার উপর,  যদিও এখন অভ্যাস এ পরিবর্তন আনছি।  তবে লাইট অন বা অফ করলে আমার কোন ইফেক্ট পড়ে না ঘুমে।  আমি ডিপ স্লিপ এ বিশ্বাসী।  আমি ৪ ঘন্টা ঘুমালে ৪ ঘন্টাই আমার ডিপ স্লিপ হতে হবে।  ঘুমাইতে যেয়ে ২ ঘন্টা এদিক সেদিকে আমি বিশ্বাসী নাহ,  এজন্য লাইট অন রাখলে চোখ খুললেই যাতে অটো অফ হয়ে যায় তাই জ্বালায় রাখতাম।  

এর পর ধরেন আমি ঘড়ি ধরে ১২/১ টায় এভাবে কখনো ঘুমাই নাহ।  আমার ব্রেন যতকক্ষন পর্যন্ত টায়ার্ড না হয় ততক্ষন পর্যন্ত আমি কম্পিউটার এ কাজ করতে পছন্দ করি।  এতে করে হয় কি,  ঘুমাতে যাবার পর দুই ঘন্টা ধরে এদিক সেদিক করে নাহ।  দেখবেন আপনার ব্রেন যখন টায়ার্ড হবে যেহেতু বডি টায়ার্ড করার মত কাজ করা হয় নাহ,  তখন ঘুমাতে গেলে এটা খুব ভালো কাজে দেয়।  

তারপর আসেন খাবারের বেপারে।  খিচুড়ি আমার খুব পছন্দের।  মাসে ৩০ দিন দিলেও প্রব্লেম নাই।  এর পিছনে বড় রহস্য হলো,  খাবার খাওয়া টা আমার কাছে সব থেকে বিরক্তিকর আর তা যদি হয় ভাত এবং তরকারী আলাদা আলদা খাওয়া।  এর থেকে খিচুড়ি খাবার সময় সব মিক্সড খেলে দ্রুত খাওয়া যায়।  

আমি খুব ধীরে খাই।  আসলে চাইলেও তাড়াতাড়ি পারি নাহ।  তাই খাবার এর সময় আমি কার্টুন বা মুভি দেখি যাতে খাবার খাওয়ার টাইম টা ওয়েস্টেজ না মনে হয়। 

আমার বন্ধুরা বা রুম মেট রা কখনো আমার সাথে মুভি দেখে নাহ।  এর পিছনে সব থেকে বড় কারন আমি মুভি ২x-১০x এ টেনে দেখি।  আসলে আমি ইন্সট্যান্ট মুভি দেখে সেটাকে মনে রাখতে পারি।  তবে কিছুদিন পর তা ভুলে যাই।  এগুলান আসলে আমার ব্রেন থেকে দ্রুত মুছে যায়।  আমার কাছে এগুলান গার্বেজ।  যেমন আমাকে বিখ্যাত মনপুরা বা টাইটানিক  সিনেমার কাহিনি বলতে বলছিলো রুমমেট পারি নাই মনে করতে।  খালি চঞ্চল আছে মনপুরায় তা মনে পড়ছিলো।  তবে আপনি আমাকে চার্লি র কাহিনী বলতে বলেন পারবো বলতে,  কেননা এটা প্রাইরোটি লিস্ট এ অনেক টপ এ আছে।  

আমি একি মুভি কয়েকশ বা দেখছি।  যেমন গ্লাডিয়েটর।  ইভেন না টেনে।  আমি কোন কিছু দেখলে কি বোর্ড এর ফরয়ার্ড আর ব্যাকোয়ার্ড কি চেপে দেখি,  তাই আমার সাথে কেউ মুভি দেখে নাহ।  সত্যি কথা বলতে কি না বুঝলে দেখতে ইচ্ছা করে,  আর বুঝে গেলে ৪x এ টানা টানি করে বাদ মানে গার্বেজ।  

ভুলে যাওয়া।  আপনার সাথে গত কালকে ঝগড়া করলে আজকে আমি সেটা খুব সম্ভবত মনে করতে পারবো নাহ।  বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এমন হয় আমার ক্ষেত্রে।  আবার ইম্পরট্যান্ট কিছু আমি সহজে ভুলি নাহ,  যদিও আমার দেয়ালে প্রচুর শিডিউল লিখে রাখতে হয়।  

কথা বলা।  সরাসরি কথা বলাটা আমার অনেক বড় একটা বদ অভ্যাস।  এতে আপনি কষ্ট পাচ্ছেন নাকি পাচ্ছেন না আমার ব্রেন এত ক্যাল্কুলেশন করতে পারে নাহ।  ব্রেনের মেক্সিমাম ডিসিশন আনার কন্সাস মাইন্ড থেকে নেয় সেটা ০/১।  সাব কন্সাস মাইন্ড কিছু ডিসাইড করতে গেলেই আমার ব্যাপক পেইন লাগে।  আমি আধা আধি ডিসিশন গুলোন সহজে বুঝতে পারি নাহ কি নেয়া উচিত। 

আমি প্রয়োজন ছাড়া রুম থেকে খুব কম বের হই।  সারাদিন কেন সারা মাস ল্যাপ্টপ এ বসায় রাখলেও কখনো পেইন লাগবে নাহ।  অনেকে ভাবে ঘরকুনো। আসলে আমিও আপনার মত ঘুরতে পছন্দ করি।  কিন্তু বের হই না কারন সিস্টেম এর নেগেটিভ কিছু সহ্য হয় না।  দেখা যাবে রাস্তায় বেড় হলেই কোন না কোন ঝামেলা চোখে পড়বে৷ কথা বলতে ইচ্ছা করবে।  আগে রুমে এসে বিশাল স্টাটাস দিতাম সব নিয়ে। Abdullah Bin Mostafa  মেবি আমার দাড়ি কমা ওয়ালা বিশাল আধ্যাত্মিক মাথার উপর দিয়ে যাওয়া স্টাটাস দেখে হলের রুমে এসে আবার বুঝায় নিত কাহিনি কি আবার কি হইলো,  এসব উদ্ভট কাজ এখন কমে গেছে তবে বাচার জন্য রুমে থাকাই শ্রেয় কেননা সিস্টেম এখনো আগের মতই আছে।  

হয়তো একদিন এমন সময় আসবে,  আমিও আপনাদের মত সব কিছু মনে রাখতে পারবো।  আসলে মাঝে মাঝে আমার মনে হয় আমার ব্রেন টা ছোট তাই স্টোরেজ বাচানোর জন্য গারবেজ লিস্ট টা বড় করে রিসাইকেল বিনে পাঠায় দেয়।  বাট পড়াশুনা রিলেটেড মুখস্ত কিছু মাথায় ঢুকানোর চেষ্টা করলে সেটাও গারবেজ হয়ে যায়। যেটা বুঝি সেটাতে সেল্ফ স্যাটিস্ফেকশন কাজ করে৷ তবে আর যাই হোক দিন শেষ এ তো বলবেন ভাই বলেন উগান্ডার রাজধানী কই? আমি তো পারিনাহ সেটা।  তাইলে এখন  ব্রেন ধার নেয়া দরকার বা নিনজা টেকনিক শেখা দরকার মেমরি সেল বাড়ানোর।


Comments

Popular posts from this blog

Tutorials Download Link | Software Download Link

  ====================================================== BooKs ====================================================== Ebooks Collection : Click Here ====================================================== Tutorials ======================================================   All Useful Google Drive Links 300 TB Link – https://drive.google.com/drive/folders/1oCMgJeBc55NuEasPcgwjx2FuPdQd8neu Heaven 50TB – https://drive.google.com/drive/folders/1hxe7Des-ooQpamAtjyR7CX-k_hyqlQ7Q Plenty Of Udemy Courses – https://drive.google.com/drive/u/0/folders/1RDGY0Q3WBO_OE1gyImUn1W2ybFuFo6AQ 1.25 TB Course Collection – https://drive.google.com/drive/u/0/folders/1ASdn3H_kF_HsNswsQc4F3rh_PHmGNjKK DK English Books – https://drive.google.com/drive/u/1/folders/13NgYNawnbS3YqExM9Zi3y2YYSqyVr7Xd SAT Books & Past Exams – https://drive.google.com/drive/u/0/folders/14P77CHMXbErX19AUc5A05lEb_UcEAT8E Mixed Folder – https://drive.google.com/drive/folders/1DsvR68wjyT1WbNZb6tgzFep_3-hzecXm TKT Books – https://drive.g

Configure QUANTUM ESPRESSO Parallel execution Setup/Installation procedure

To install QE with Parallel:  extract QE download from [www.quantum-espresso.org] & Extract. goto inside qe-6.3 ................. Open a Terminal ..................... >> sudo apt-get update >> sudo apt-get upgrade >> sudo apt-get install gfortran >> ./configure >> sudo apt-get install openmpi-bin openmpi-doc libopenmpi-dev [you must have to install libopenmpi-dev or intel mpi  so that the mpi can communicate with processor otherwise it will be serial] >> ./configure  >> make all ...................... If after configuration if it shows ( ./configure ) Parallel environment detected successfully.\ Configured for compilation of parallel executables. For more info, read the ESPRESSO User's Guide (Doc/users-guide.tex). -------------------------------------------------------------------- configure: success Then ................................. Done ................................

WiFi randomly disconnected on Ubuntu 18.04 LTS

  I was having the same issue with bionic. First, I thought it was related to Qualcomm Atheros QCA6174 802.11ac Wireless Network Adapter, but even after updating it the signal continued to fluctuate. It appears to be related to the gnome's network manager. After switching to WICD, the wi-fi hasn't been unstable anymore (that was almost 4 months ago). [EDIT: Still no issues as of today 05/28/2019] Here are a few steps to apply this fix: Open up a Terminal and execute the following commands: First, install WICD: sudo apt install wicd-gtk Next, we uninstall NetworkManager: sudo apt remove network-manager-gnome network-manager After everything is confirmed to be working (best to check this after rebooting), you can remove config files for NetworkManager: sudo dpkg --purge network-manager-gnome network-manager (source  https://help.ubuntu.com/community/WICD  ) https://askubuntu.com/questions/1030653/wifi-randomly-disconnected-on-ubuntu-18-04-lts